নায়ক জাফর ইকবালের জন্ম ২৫ নভেম্বর, ১৯৫০। তার গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জে।
বড় ভাই আনোয়ার পারভেজ ও ছোট বোন সাহনাজ রহমতুল্লাহ সেই সময়ের সংগীত জগতে
বিখ্যাত ২জন মানুষ, জাফর ইকবালও তাই সংগীতের ভিতরই বড় হয়েছিলেন, এবং নিজেকে
একজন সংগীত শিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৬৬ সালে তিনি প্রথম তিনি একটি
ব্যান্ড দল গড়ে তোলেন, এবং তার প্রথম সিনেমায় গাওয়া গান ছিল " পিচ ঢালা ওই
পথটারে ভালবেসেছি"।এর পরই তিনি আস্তে আস্তে ফিলমের দিকে ঝুকে পড়েন। তার
অভিনীত প্রথম ছবি ছিল কবরীর সাথে " আপন পর ", ছবিটি মুক্তিযুদ্ধের আগের,
এবং এই ছবির মাধ্যমে তিনি সাড়া ফেলে দেন। কিন্তু তারপরই আসে জুদ্ধ, জাফর
ইকবাল মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করেন।
যুদ্ধের পর তিনি সিনেমা জগতকে কাঁপিয়ে বেড়ান। তিনি তার রোম্যান্টিক অভিনয়, স্টাইল এর জন্য খুব বিখ্যাত হয়ে ওঠেন। তার বেশির ভাগ ছবির নায়িকা ছিলেন ববিতা, এই জুটির দাপটে সেই সময় সিনেমা জগতে আর কেউ প্রবেশ করতে পারে নি।
জাফর ইকবাল ও ববিতা জুটি প্রায় ৩০টির মত ছবি করে, যার প্রায় সবগুলই হিট। এভাবেই তার ববিতার সাথে প্রেম হয়, কিন্তু অনেক বছর চলার পর, এই সম্পর্ক বিয়ে পর্যন্ত যায় নি। এর পর তার প্রেম হয় নায়িকা রুনা (মৃত) এর সাথে, কিন্তু রুনার গাড়ি এক্সিডেন্টের কারনে সেও জাফর ইকবালকে ছেরে চলে যায়। এর পর সনিয়া নামে একজনের সাথে বিয়ে হয়, তাদের ২টো সন্তান ও হয়, কিন্তু এই সম্পর্কও টিকে নি। এভাবে একের পর এক ভাঙ্গন গড়নের কারনে, জাফর ইকবাল মানসিক ভাবে অনেক ভেঙ্গে পড়েন, এবং মদ্য পান, অনিয়ম জীবন জাপন শুরু করেন। এক সময় তার শরীরে বাসা বাঁধে মরনব্যাধি ক্যান্সার। তার হার্ট এবং কিডনি নষ্ট হয়ে যায়।
অবশেষে ১৯৯২ সালের ৮ জানুয়ারি, লক্ষ কোটি ভক্ত অনুরাগীকে কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে চলে যায় চির রোম্যান্টিক এই নায়ক, যাওয়ার আগে দিয়ে যায় ১৫০ এর মত ছবি আর ২০০ এর গান, যা এখনও অনেক মুভি প্রেমিকে কাঁদিয়ে বেড়ায়।
যুদ্ধের পর তিনি সিনেমা জগতকে কাঁপিয়ে বেড়ান। তিনি তার রোম্যান্টিক অভিনয়, স্টাইল এর জন্য খুব বিখ্যাত হয়ে ওঠেন। তার বেশির ভাগ ছবির নায়িকা ছিলেন ববিতা, এই জুটির দাপটে সেই সময় সিনেমা জগতে আর কেউ প্রবেশ করতে পারে নি।
জাফর ইকবাল ও ববিতা জুটি প্রায় ৩০টির মত ছবি করে, যার প্রায় সবগুলই হিট। এভাবেই তার ববিতার সাথে প্রেম হয়, কিন্তু অনেক বছর চলার পর, এই সম্পর্ক বিয়ে পর্যন্ত যায় নি। এর পর তার প্রেম হয় নায়িকা রুনা (মৃত) এর সাথে, কিন্তু রুনার গাড়ি এক্সিডেন্টের কারনে সেও জাফর ইকবালকে ছেরে চলে যায়। এর পর সনিয়া নামে একজনের সাথে বিয়ে হয়, তাদের ২টো সন্তান ও হয়, কিন্তু এই সম্পর্কও টিকে নি। এভাবে একের পর এক ভাঙ্গন গড়নের কারনে, জাফর ইকবাল মানসিক ভাবে অনেক ভেঙ্গে পড়েন, এবং মদ্য পান, অনিয়ম জীবন জাপন শুরু করেন। এক সময় তার শরীরে বাসা বাঁধে মরনব্যাধি ক্যান্সার। তার হার্ট এবং কিডনি নষ্ট হয়ে যায়।
অবশেষে ১৯৯২ সালের ৮ জানুয়ারি, লক্ষ কোটি ভক্ত অনুরাগীকে কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে চলে যায় চির রোম্যান্টিক এই নায়ক, যাওয়ার আগে দিয়ে যায় ১৫০ এর মত ছবি আর ২০০ এর গান, যা এখনও অনেক মুভি প্রেমিকে কাঁদিয়ে বেড়ায়।
0 comments:
Post a Comment